সর্বশেষ

শনিবার, ২৬ এপ্রিল, ২০২৫

বর্তমান সময়ের জন্য ১০ টি বিজনেজ আইডিয়া।

বর্তমান সময়ের জন্য ১০ টি বিজনেজ আইডিয়া।

বর্তমান সময়ের জন্য ১০ টি বিজনেজ আইডিয়া।


বর্তমান সময়ে বিভিন্ন ধরনের বিজনেস খুব ভালো করা যায়, যা বাংলাদেশের বাজারে এবং গ্লোবাল বাজারে উভয়ের জন্য লাভজনক।

বাংলাদেশের জন্য ব্যবসার আইডিয়াঃ

  1. ডিজিটাল মার্কেটিং এজেন্সিঃ ডিজিটাল প্ল্যাটফর্মে ব্যবসা প্রচারের চাহিদা দিন দিন বাড়ছে।
  2. ই-কমার্সঃ অনলাইন বিক্রির প্ল্যাটফর্ম, বিশেষ করে স্থানীয় পণ্য বা খাবার বিক্রি করা।
  3. আইটি এবং সফটওয়্যার সেবাঃ সফটওয়্যার ডেভেলপমেন্ট, ওয়েব ডিজাইন, এবং মোবাইল অ্যাপ ডেভেলপমেন্ট।
  4. অনলাইন শিক্ষা প্ল্যাটফর্মঃ ডিজিটাল শিক্ষার চাহিদা বৃদ্ধি পাচ্ছে, তাই অনলাইন কোর্স এবং টিউটোরিয়াল সেবা দেয়া।
  5. কৃষি-ভিত্তিক বিজনেসঃ উন্নত কৃষি প্রযুক্তি বা অর্গানিক পণ্যের বাজারজাতকরণ।

গ্লোবাল বাজারের জন্য বিজনেস আইডিয়াঃ

  1. ফ্রিল্যান্সিং সার্ভিসেসঃ গ্রাফিক ডিজাইন, প্রোগ্রামিং, ডিজিটাল মার্কেটিং ইত্যাদি সার্ভিস গ্লোবাল বাজারে অফার করা।
  2. সফটওয়্যার অ্যাপ্লিকেশনঃ বাজারের স্পেসিফিক চাহিদা সমূহ পূরণের লক্ষ্যে নতুন সফটওয়্যার তৈরি করা।
  3. ইকমার্স এক্সপোর্টঃ বাংলাদেশে উৎপাদিত পণ্য, যেমন পোশাক, হস্তশিল্প ইত্যাদি বিশ্ববাজারে বিক্রি।
  4. কনটেন্ট ক্রিয়েশন এবং মনেটাইজেশনঃ ইউটিউব, পডকাস্ট, ব্লগিং মাধ্যমে বিশ্বব্যাপী দর্শকদের টার্গেট করা।
  5. অনলাইন শিক্ষামূলক সেবাঃ গ্লোবাল স্টুডেন্টদের জন্য স্পেশালাইজড কোর্স ও টিউটোরিয়াল প্রদান করা।

শুক্রবার, ২৫ এপ্রিল, ২০২৫

ডেনমার্কে আসার আগে একবার পড়ুন।

ডেনমার্কে আসার আগে একবার পড়ুন।

ডেনমার্কে আসার আগে একবার পড়ুন।

ডেনমার্কে আসার আগে আপনাদের সকলের এই সত্যগুলো জানলে, হয়তো আপনার সিদ্ধান্ত নেওয়াটা আরও অনেক সহজ হবে।

যারা ডেনমার্কে পড়তে আসার জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছেন, যারা ইউনিভার্সিটির কনফার্মেশন হাতে পেয়ে স্বপ্ন দেখছেন নতুন জীবনের, আর যারা ভাবছেন পরিবার নিয়ে আসবেন, নতুন করে শুরু করবেন সবকিছু। তাদেরকে বলবো ভাই জানেরা এই আর্টিকেলটি একটু সময় নিয়ে মনোযোগ দিয়ে পড়ুন।
 
এই পোস্টটা আপনার চোখ খুলে দিতে পারে সাথে অনেক কিছু জানতে পারবেন। ডেনমার্কে আসা মানেই ইউরোপ ঘোরাঘুরি করা না। হ্যাঁ, এই দেশে শান্তি আছে, সিস্টেম আছে, সুযোগ আছে কিন্তু সেই সুযোগ অর্জন করে নিতে হয় কষ্ট দিয়ে, ঘাম দিয়ে, আত্মসম্মান দিয়ে, আর অনেক সময় একাকীত্ব দিয়ে।

ডেনমার্কে বাসা খোঁজা রীতিমতো যুদ্ধ। প্রতিটি রুমের জন্য ২০-৩০ জনের লাইন। ভালো বাসা পেতে হলে নেটওয়ার্ক লাগে, আর স্ক্যাম থেকে বাঁচতে হলে অভিজ্ঞতার প্রয়োজন। বাসা পেলে CPR নাই, CPR পেলে চাকরী নাই... এইগুলা এখানে এখন অতি সাধারণ ব্যাপার! 
 
ডেনমার্কে চাকরি?
অদ্ভুত, শারীরিক কষ্টকর কাজ যা আপনি বাংলাদেশে কখনও কল্পনাও করেননি। দীর্ঘ সময় দাঁড়িয়ে থাকা, খাবার পরিবেশন, ক্লিনিং, ডিশ ধোয়া, শুরুর দিকে কাজ মানে কেবল টিকে থাকার লড়াই। তারপর কেউ একটা জব আছে লিখে ফেসবুকে পোস্ট করলে ১৫০+ Interested কমেন্ট আসে। অনেকে নিঃস্ব হয়ে কান্নাকাটি করেও স্ট্যাটাস দেন যেগুলা থেকে জব ক্রাইসিসের ধারণা নিতে পারেন। 

অনেকই পরিবার নিয়ে আসতে চাই…”
একটু থামেন। আরেকটু ভাবেন। বাসা, স্কুল, খরচ, মানসিক চাপ এইগুলো সামলাতে পারবেন তো? অনেকেই এসে ফিরে গেছেন, কারণ এখানে কেউ কারও জন্য দাঁড়ায় না। বাচ্চা কাঁদে, আপনার ওভারটাইম করতে হয়, দাম্পত্যে টান পড়ে, জীবন যেন অসহায়ের মত হয়ে যায়। 

এই দেশ কারো প্রেমে পড়ে না, কাজের প্রেমে পড়ে। আপনি কাজ দিলে, কষ্ট সহ্য করলে, নিয়ম মেনে চললে তবে ধীরে ধীরে আপনাকে জায়গা করে দেয়। এখানে “ভাই, আমাকে একটু হেল্প করেন” এই কথা কাজ করে না। সবকিছু কাগজে, সিস্টেমে। একটা CPR নাম্বার না পেলে আপনি কাউন্টই হন না। পেপার ওয়ার্ক ভুল হলে এক সপ্তাহ ঘুরে বেড়ান কেউ সাহায্য করবে না, সবাই ব্যস্ত।

তাহলে কি না আসাই ভালো? না ভাই, আসেন। অবশ্যই আসেন, কিন্তু চোখ খোলা রেখে আসেন।
এমনভাবে আসেন যাতে “তিন মাস পরে টাকা শেষ, কাজ নাই, বাসা নাই” এই কথাগুলো যেন বলতে না হয়। এমনভাবে আসেন যাতে দেশে থাকা মা-বাবা ফোন দিলেই কান্না চেপে বলতে না হয়,
“ভালো আছি মা, ইনশাআল্লাহ সব ঠিক হয়ে যাবে”

যা করবেন:
  1. সিনিয়রদের সাথে পরামর্শ করবেন । ইউটিউবের চমকদার ভিডিও দিয়ে না।
  2. প্রথমে একা আসেন, বুঝে-শুনে তারপর পরিবার আনেন। 
  3. মানসিকভাবে প্রস্তুত থাকেন  “যা করতেই হোক, আমি করবো” এই মাইন্ডসেট নিয়ে আসেন।
শেষ কথা:
ইউরোপে আসা মানে উন্নত জীবন না, এটা নতুন এক যুদ্ধ—যেখানে প্রতিদিন নিজেকে প্রমাণ করতে হয়। যদি আপনি যুদ্ধ করতে রাজি থাকেন, তাহলে আসুন। আর যদি শুধু আরাম খুঁজতে আসেন, তাহলে ভাই, বাংলাদেশেই শান্তি খুঁজে নেন।
বিভিন্ন পরীক্ষায় আসা ১০০+ গুরুত্বপূর্ণ সন্ধি বিচ্ছেদ।

বিভিন্ন পরীক্ষায় আসা ১০০+ গুরুত্বপূর্ণ সন্ধি বিচ্ছেদ।

বিভিন্ন পরীক্ষায় আসা ১০০+ গুরুত্বপূর্ণ সন্ধি বিচ্ছেদ।

সম্প্রতি বিসিএস, ব্যাংক, সরকারী,বেসরকারী ও বিভিন্ন কোম্পানিসহ যেকোন চাকুরীর পরীক্ষার জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ ১ ০০+ সন্ধি বিচ্ছেদ। তাই আপনারা ঝটপট সন্ধি বিচ্ছেদ গুলো এখনই পড়ে ফেলুন।আশা করি এগুলো পড়লেই যেকোন পরিক্ষায় ১০০% কমন পাবেন। বিগত যত পরিক্ষা হয়েছে এই সকল শব্দ থেকেই সন্ধি বিচ্ছেদগুলো বিভিন্ন চাকরীর পরিক্ষায় এসেছ। কাজেই আর দেরি না করে নিচের সন্ধি বিচ্ছেদ গুলো খুব শীঘ্রই মুখস্থ করে ফেলুন।

আরও পড়ুনঃ খুবই গুরুত্বপূর্ণ ২০০+ বাংলা সমার্থক শব্দ।

বিভিন্ন পরীক্ষায় আসা ১০০+ গুরুত্বপূর্ণ সন্ধি বিচ্ছেদ। 

১। সন্ধির বিসর্গ লোপ হয় কোন সন্ধিটিতে?
ক) প্রাতঃ + কাল
খ) শিরঃ + ছেদ
গ) শিরঃ + পীড়া
ঘ) মনঃ + কষ্ট
  উত্তর: (খ)

২। "পূর্ণেন্দু" কোন সন্ধি?
ক) স্বরসন্ধি
খ) ব্যঞ্জনসন্ধি
গ) বিসর্গ সন্ধি
ঘ) নিপাতনে সিদ্ধ সন্ধি
  উত্তর: (ক)

৩। "কৃষ্টি" শব্দের   সন্ধি বিচ্ছেদ -
ক) কৃ + ক্তি
খ) কৃষ্ + তি
গ) কৃঃ + তি
ঘ) কৃষ + টি
  উত্তর: (খ)

৪। "নিষ্কর" শব্দের সন্ধি বিচ্ছেদ কোনটি?
ক) নিঃ + কর
খ) নীঃ + কর
গ) নিষ + কর
ঘ) নিস্ + কর
  উত্তর: (ক)

৫। "সন্ধি" - এর সন্ধি বিচ্ছেদ কী?
ক) সম + ধি
খ) সম্ + ধি
গ) সম্ + ন্ধি
ঘ) সণ্ + ধি
  উত্তর: (খ)

৬। "মস্যাধার" শব্দটির   সন্ধি বিচ্ছেদ কোনটি?
ক) মসি + আধার
খ) মস্যা + আধার
গ) মসিহ + আধার
ঘ) মসী + আধার
  উত্তর: (ঘ)

৭। বিসর্গ সন্ধি বস্তুত কোন সন্ধির অন্তর্গত?
ক) ব্যঞ্জনসন্ধির
খ) স্বরসন্ধির
গ) নিপাতনে সিদ্ধ ব্যঞ্জনসন্ধির
ঘ) নিপাতনে সিদ্ধ স্বরসন্ধির
  উত্তর: (ক)

৮। "সঞ্চয়" শব্দের   সন্ধি বিচ্ছেদ কোনটি?
ক) সন্ + চয়
খ) সম্ + চয়
গ) সঙ্ + চয়
ঘ) সং + চয়
  উত্তর: (খ)

৯। "অহরহ" - এর সন্ধিবিচ্ছেদ কোনটি?
ক) অহঃ + রহ
খ) অহঃ + অহ
গ) অহঃ + অহঃ
ঘ) অহ + রহ
  উত্তর: (খ)

১০। "শীতার্ত" শব্দটির   সন্ধিবিচ্ছেদ কোনটি?
ক) শীত + ঋত
খ) শীত + আর্ত
গ) শিত + ঋত
ঘ) শিত + অর্ত
  উত্তর: (ক)

১১। যে ক্ষেত্রে উচ্চারণে আয়াসের লাঘব হয় অথচ ধ্বনিমাধুর্য রক্ষিত হয় না, সেক্ষেত্রে কিসের বিধান নেই?
ক) সমাসের
খ) প্রত্যয়ের
গ) সন্ধির
ঘ) বচনের
  উত্তর: (গ)

১২। কোনটি সন্ধির উদ্দেশ্য?
ক) শব্দের মিলন
খ) বর্ণের মিল
গ) ধ্বনিগত মাধুর্য সম্পাদন
ঘ) শব্দগত মাধুর্য সম্পাদন
  উত্তর: (গ)

১৩। কোনটি বিশেষ নিয়মে সাধিত সন্ধির উদাহরণ?
ক) সংস্কার/পরিষ্কার
খ) অতএব
গ) সংশয়
ঘ) মনোহর
  উত্তর: (ক)

১৪। কোন প্রকারের সন্ধি মূলত বর্ণ সংযোগের নিয়ম?
ক) তৎসম সন্ধি
খ) বাংলা সন্ধি
গ) স্বরসন্ধি
ঘ) ব্যঞ্জন সন্ধি
  উত্তর: (ক)

১৫। প্রকৃত বাংলা ব্যঞ্জনসন্ধি কোন নিয়মে হয়ে থাকে?
ক) বিষমীভবন
খ) সমীভবন
গ) অসমীকরণ
ঘ) স্বরসংগতি
  উত্তর: (খ)

১৬। ম্ এর পরে যেকোনো বর্গীয় ধ্বনি থাকলে ম্ ধ্বনিটি সেই বর্গের নাসিক্য ধ্বনি হয়। এর উদাহরণ কোনটি?
ক) যজ্ঞ
খ) তন্মধ্যে
গ) সঞ্চয়
ঘ) রাজ্ঞী
  উত্তর: (গ)

১৭। অ-কার কিংবা আ-কারের পর ঋ-কার থাকলে উভয় মিলে কী হয়?
ক) এর
খ) আর
গ) র
ঘ) অর
  উত্তর: (ঘ)

১৮। স্বরধ্বনির পর কোনটি থাকলে তা ‘চ্ছ’ হয়?
ক) দ
খ) চ
গ) ঝ
ঘ) ছ
  উত্তর: (ঘ)

১৯। আ + ঈ = এ - এ নিয়মের বাইরে কোনটি?
ক) মহেশ
খ) রমেশ
গ) ঢাকেশ্বরী
ঘ) গণেশ
  উত্তর: (ঘ)

২০।  কোনটির নিয়ম অনুসারে সন্ধি হয় না?
ক) কুলটা
খ) গায়ক
গ) পশ্বধম
ঘ) নদ্যম্বু
সঠিক উত্তর: (ক)

২১। কোনটি ব্যঞ্জনধ্বনি + স্বরধ্বনির সন্ধি?
ক) একচ্ছত্র
খ) পবিত্র
গ) দিগন্ত
ঘ) সজ্জন
সঠিক উত্তর: (গ)

২২। "অত্যন্ত" এর সঠিক সন্ধিবিচ্ছেদ কোনটি?
ক) অত্য + অন্ত
খ) অতি + অন্ত্য
গ) অতি + ন্ত
ঘ) অতি + অন্ত
সঠিক উত্তর: (ঘ)

২৩।  "তন্বী" শব্দের সঠিক সন্ধিবিচ্ছেদ কী?
ক) তনু + ঈ
খ) তনু + ই
গ) তন্বী + ঈ
ঘ) তনী + ব
সঠিক উত্তর: (ক)

২৪।  "সদা + এব" এর সঠিক সন্ধি হলো -
ক) সর্বদা
খ) সর্বত্র
গ) সদৈব
ঘ) সর্বৈব
সঠিক উত্তর: (গ)

২৫। "গায়ক" - এর সন্ধি কোনটি?
ক) গা + ওক
খ) গা + অক
গ) গা + য়ক
ঘ) গৈ + অক
সঠিক উত্তর: (ঘ)

২৬। "নাত + জামাই" - এর সঠিক সন্ধিরূপ কোনটি?
ক) নাতিজামাই
খ) নাতজামাই
গ) নাজজামাই
ঘ) নাতনিজামাই
সঠিক উত্তর: (গ)

২৭। "বনস্পতি" - এর সন্ধি বিচ্ছেদ কোনটি?
ক) বনস্ + পতি
খ) বনঃ + পতি
গ) বন + পতি
ঘ) বনো + পতি
সঠিক উত্তর: (গ)

২৮।  "নাজজামাই" শব্দের সন্ধিবিচ্ছেদ কোনটি?
ক) নাতি + জামাই
খ) নাতিন + জামািই
গ) নাজ্ + জামাই
ঘ) নাত + জামাই
সঠিক উত্তর: (ঘ)

২৯। "ষষ্ঠ" - এর সন্ধি বিচ্ছেদ কোনটি?
ক) ষট্ + থ
খ) ষষ + থ
গ) ষষ্ + ট
ঘ) ষষ্ + ঠ
সঠিক উত্তর: (খ)

৩০।  "অন্বেষণ" শব্দটি কোন সন্ধি?
ক) স্বরসন্ধি
খ) ব্যঞ্জনসন্ধি
গ) বিসর্গ সন্ধি
ঘ) নিপাতনে সিদ্ধ সন্ধি
সঠিক উত্তর: (ক)

৩২।  উপরি + উক্ত সন্ধিবদ্ধ শব্দ কোনটি?
ক) উপরিউক্ত
খ) উপর্যপরি
গ) উপর্যুক্ত
ঘ) পুনরপি
সঠিক উত্তর: (গ)

৩৩। "পরীক্ষা" - এর সন্ধি বিচ্ধে কোনটি?
ক) পরি + ঈক্ষা
খ) পরী + ঈক্ষা
গ) পরী + ইক্ষা
ঘ) পরি + ইক্ষা
সঠিক উত্তর: (ক)

৩৪। "যা + ইচ্ছা + তাই = যাচ্ছেতাই" এখানে কোন ধ্বনি লোপ পেয়েছে?
ক) আ
খ) অ
গ) ই
ঘ) এ
সঠিক উত্তর: (গ)

৩৫। "বিদ্যালয়" সন্ধিতে কোন সূত্রের প্রয়োগ হয়েছে?
ক) অ + অ
খ) অ + আ
গ) আ + আ
ঘ) আ + অ
সঠিক উত্তর: (গ)

৩৬।  সন্ধির বিসর্গ লোপ হয় কোন সন্ধিটিতে?
ক) প্রাতঃ + কাল
খ) শিরঃ + ছেদ
গ) শিরঃ + পীড়া
ঘ) মনঃ + কষ্ট
সঠিক উত্তর: (খ)

৩৭। "পূর্ণেন্দু" কোন সন্ধি?
ক) স্বরসন্ধি
খ) ব্যঞ্জনসন্ধি
গ) বিসর্গ সন্ধি
ঘ) নিপাতনে সিদ্ধ সন্ধি
সঠিক উত্তর: (ক)

৩৮।  "কৃষ্টি" শব্দের সঠিক সন্ধি বিচ্ছেদ -
ক) কৃ + ক্তি
খ) কৃষ্ + তি
গ) কৃঃ + তি
ঘ) কৃষ + টি
সঠিক উত্তর: (খ)

৩৯। "নিষ্কর" শব্দের সন্ধি বিচ্ছেদ কোনটি?
ক) নিঃ + কর
খ) নীঃ + কর
গ) নিষ + কর
ঘ) নিস্ + কর
সঠিক উত্তর: (ক)

৪০। বিসর্গ সন্ধি বস্তুত কোন সন্ধির অন্তর্গত?
ক) ব্যঞ্জনসন্ধির
খ) স্বরসন্ধির
গ) নিপাতনে সিদ্ধ ব্যঞ্জনসন্ধির
ঘ) নিপাতনে সিদ্ধ স্বরসন্ধির
সঠিক উত্তর: (ক)

৪২। যে ক্ষেত্রে উচ্চারণে আয়াসের লাঘব হয় অথচ ধ্বনিমাধুর্য রক্ষিত হয় না, সেক্ষেত্রে কিসের বিধান নেই?
ক) সমাসের
খ) প্রত্যয়ের
গ) সন্ধির
ঘ) বচনের
সঠিক উত্তর: (গ)

৪২।  কোনটি সন্ধির উদ্দেশ্য?
ক) শব্দের মিলন
খ) বর্ণের মিল
গ) ধ্বনিগত মাধুর্য সম্পাদন
ঘ) শব্দগত মাধুর্য সম্পাদন
সঠিক উত্তর: (গ)

৪৩।  কোনটি বিশেষ নিয়মে সাধিত সন্ধির উদাহরণ?
ক) সংস্কার/পরিষ্কার
খ) অতএব
গ) সংশয়
ঘ) মনোহর
সঠিক উত্তর: (ক)

৪৪।  কোন প্রকারের সন্ধি মূলত বর্ণ সংযোগের নিয়ম?
ক) তৎসম সন্ধি
খ) বাংলা সন্ধি
গ) স্বরসন্ধি
ঘ) ব্যঞ্জন সন্ধি
সঠিক উত্তর: (ক)

৪৫।  যে সন্ধি কোনো নিয়ম মানে না, তাকে বলে -
ক) ব্যঞ্জনসন্ধি
খ) স্বরসন্ধি
গ) নিপাতনে সিদ্ধ সন্ধি
ঘ) বিসর্গ সন্ধি
সঠিক উত্তর: (গ)

৪৬।  নিচের কোনটি নিপাতনে সিদ্ধ সন্ধি?
ক) পরিষ্কার
খ) ষড়ানন
গ) সংস্কার
ঘ) আশ্চর্য
সঠিক উত্তর: (ঘ)

৪৭। "লবণ" শব্দটির সন্ধিবিচ্ছেদ -
ক) লো + অন
খ) লব + ন
গ) লব + অন
ঘ) লো + বন
সঠিক উত্তর: (ক)

৪৮। সন্ধির প্রধান সুবিধা কী?
ক) পড়ার সুবিধা
খ) লেখার সুবিধা
গ) উচ্চারণের সুবিধা
ঘ) শোনার সুবিধা
সঠিক উত্তর: (গ)

৪৯।  কোন সন্ধিটি নিপাতনে সিদ্ধ?
ক) বাক্ + দান = বাকদান
খ) উৎ + ছেদ = উচ্ছেদ
গ) পর + পর = পরস্পর
ঘ) সম্ + সার = সংসার
সঠিক উত্তর: (গ)

৫০। বিসর্গকে কয় ভাগে ভাগ করা হয়েছে?
ক) দুই
খ) তিন
গ) চার
ঘ) পাঁচ
সঠিক উত্তর: (ক)

৫১।  ত্/দ্ এর পর চ্/ছ্ থাকলে ত্/দ্ এর স্থানে ‘চ্’ হয়। এর উদাহরণ কোনটি?
ক) সজ্জন
খ) সচ্ছাত্র
গ) উচ্ছ্বাস
ঘ) বিচ্ছিন্ন
সঠিক উত্তর: (খ)

৫২।  "বৃষ্টি" - এর সন্ধি বিচ্ছেদ কোনটি?
ক) বৃস + টি
খ) বৃশ + টি
গ) বৃষ্ + তি
ঘ) বৃষ + টি
সঠিক উত্তর: (গ)

৫৩। "প্রত্যূষ" শব্দের সঠিক সন্ধিবিচ্ছেদ কোনটি?
ক) প্রত্য + উষ
খ) প্রত্য + ঊষ
গ) প্রতি + উষ
ঘ) প্রতি + ঊষ
সঠিক উত্তর: (ঘ)

৫৪। "অ-কারের পর ঔ-কার থাকলে উভয়ে মিলে ঔ-কার হয়" - এর উদাহরণ কোনটি?
ক) মহৌষধ
খ) বনৌষধি
গ) পরমৌষধ
ঘ) পরমৌষধি
সঠিক উত্তর: (গ)

৫৫।  স্বরবর্ণের সঙ্গে স্বরবর্ণের মিলনকে কী সন্ধি বলে?
ক) নিপাতনে সিদ্ধ সন্ধি
খ) স্বরসন্ধি
গ) বিসর্গ সন্ধি
ঘ) ব্যঞ্জনসন্ধি
সঠিক উত্তর: (খ)

৫৬।  মূর্ধ্য শিষ ধ্বনি ‘ষ’ এর পর অঘোষ মহাপ্রাণ ‘থ’ ধ্বনি থাকলে উভয়ে মিলে কী হয়?
ক) ল্ম
খ) ষ্ঠ
গ) ষ্ট
ঘ) ঞ
সঠিক উত্তর: (খ)

৫৭।  প্রকৃত বাংলা ব্যঞ্জনসন্ধি কোন নিয়মে হয়ে থাকে?
ক) বিষমীভবন
খ) সমীভবন
গ) অসমীকরণ
ঘ) স্বরসংগতি
সঠিক উত্তর: (খ)

৫৮। অ-কার কিংবা আ-কারের পর ঋ-কার থাকলে উভয় মিলে কী হয়?
ক) এর
খ) আর
গ) র
ঘ) অর
সঠিক উত্তর: (ঘ)

৫৯। স্বরধ্বনির পর কোনটি থাকলে তা "চ্ছ" হয়?
ক) দ
খ) চ
গ) ঝ
ঘ) ছ
সঠিক উত্তর: (ঘ)

৬০।  আ + ঈ = এ - এ নিয়মের বাইরে কোনটি?
ক) মহেশ
খ) রমেশ
গ) ঢাকেশ্বরী
ঘ) গণেশ
সঠিক উত্তর: (ঘ)

৬১। "পর্যন্ত" - এর সন্ধিবিচ্ছেদ কোনটি?
ক) পর্য + ন্ত
খ) পরি + অন্ত
গ) পর্য + অন্ত
ঘ) প + অন্ত
সঠিক উত্তর: (খ)

৬২।  উ-কারের পর বিসর্গ (ঃ) এবং তার পরে "ক" থাকলে কোন ব্যঞ্জনধ্বনি বসে?
ক) স
খ) ষ
গ) শ
ঘ) য
সঠিক উত্তর: (খ)

৬৩। আ + ও = ঔ - এই নিয়মে সাধিত সন্ধিবদ্ধ শব্দ কোনটি?
ক) মহৌষধি
খ) মহৌষধ
গ) বনৌষধি
ঘ) পরমৌষধ
সঠিক উত্তর: (গ)

৬৪। "গোষ্পদ" - এর সন্ধিবিচ্ছেদ কী হবে?
ক) গোর + পদ
খ) গো + পদ
গ) গৌ + পদ
ঘ) গৌর + পদ
সঠিক উত্তর: (খ)

৬৫।  কোনটি বিসর্গ সন্ধি?
ক) ততোধিক
খ) বিদ্যালয়
গ) দিগন্ত
ঘ) পরিচ্ছেদ
সঠিক উত্তর: (ক)

৬৬। তৎসম সন্ধি কয় প্রকার?
ক) তিন
খ) দুই
গ) চার
ঘ) পাঁচ
সঠিক উত্তর: (ক)

৬৭। "ধনুষ্টঙ্কার" শব্দের সন্ধিবিচ্ছেদ কোনটি?
ক) ধনুঃ + টঙ্কার
খ) ধনু + টঙ্কার
গ) ধনুস + টঙ্কার
ঘ) ধনুষ টঙ্কার
সঠিক উত্তর: (ক)

৬৮।  "পশু + অধম" - এর শুদ্ধ সন্ধি কী?
ক) পশ্বধম
খ) পশ্বাধম
গ) পশুধম
ঘ) পশাধম
সঠিক উত্তর: (খ)

৬৯।  কোন ক্ষেত্রে সন্ধি করার নিয়ম নেই?
ক) আয়াসের লাঘব হলে
খ) ধ্বনিমাধুর্য রক্ষিত না হলে
গ) শ্রুতিমধুর হলে
ঘ) স্বাভাবিক উচ্চারণে সহজপ্রবণ হলে
সঠিক উত্তর: (খ)

৭০।  কোনটি স্বরসন্ধির উদাহরণ?
ক) কাঁচা + কলা = কাঁচকলা
খ) নাতি + বৌ = নাতবৌ
গ) বদ্ + জাত = বজ্জাত
ঘ) রুপা + আলি = রুপালি
সঠিক উত্তর: (ঘ)

৭১।  নিচের কোনটি স্বরসন্ধির উদাহরণ?
ক) ষড়ানন
খ) কথাচ্ছলে
গ) পরিষ্কার
ঘ) হস্তান্তর
সঠিক উত্তর: (ঘ)

৭২। কোনটি বাংলা ব্যঞ্জনসন্ধির উদাহরণ?
ক) তিনেক
খ) কতেক
গ) শতেক
ঘ) নিন্দুক
সঠিক উত্তর: (ক)

৭৩।  ‘অ’ কার কিংবা ‘আ’ কারের পর ‘ই’ কার কিংবা ‘ঈ’ কার থাকলে উভয়ে মিলে -
ক) ঈ-কার হয়
খ) উ-কার হয়
গ) ও-কার হয়
ঘ) এ-কার হয়
সঠিক উত্তর: (ঘ)

৭৪।  খাঁটি বাংলায় কোন সন্ধি নেই?
ক) স্বরসন্ধি
খ) ব্যঞ্জনসন্ধি
গ) বিসর্গ সন্ধি
ঘ) বাংলা সন্ধি
সঠিক উত্তর: (গ)

৭৫। কোনটি স্বরসন্ধির উদাহরন?
ক) উদ্ধার
খ) পুরস্কার
গ) তিরস্কার
ঘ) অতীত
সঠিক উত্তর: (ঘ)

৭৬।  মিতা + আলি = মিতালি - এটি কোন সন্ধি?
ক) খাঁটি বাংলা ব্যঞ্জন সন্ধি
খ) খাঁটি বাংলা স্বরসন্ধি
গ) তৎসম স্বরসন্ধি
ঘ) তৎসম ব্যঞ্জন সন্ধি
সঠিক উত্তর: (গ)

৭৭। ই + ঈ = ঈ - এর উদাহরণ কোনটি?
ক) পরীক্ষা
খ) অতীত
গ) সতীন্দ্র
ঘ) সতীশ
সঠিক উত্তর: (ক)

৭৮।  "সম্ + দর্শন" - এর সঠিক সন্ধি কোনটি?
ক) সুন্দর
খ) সুদর্শন
গ) সন্দর্শন
ঘ) সৌন্দর্য
সঠিক উত্তর: (গ)

৭৯।  কোনটি নিপাতনে সিদ্ধ সন্ধি?
ক) অন্যান্য
খ) প্রত্যেক
গ) স্বল্প
ঘ) তন্বী
সঠিক উত্তর: (ক)

৮০।  "সংবাদ" শব্দের সন্ধিবিচ্ছেদ কী?
ক) সম্ + বাদ
খ) সঃ + বাদ
গ) সং + বাদ
ঘ) সৎ + বাদ
সঠিক উত্তর: (ক)

৮১।  বিসর্গ সন্ধিকে সাধারণত ভাগ করা হয়েছে কয় ভাগে?
ক) তিন ভাগে
খ) ছয় ভাগে
গ) দু ভাগে
ঘ) নয় ভাগে
সঠিক উত্তর: (গ)

৮২।  ঔ + উ = আব্ + উ - এ সূত্র প্রয়োগে সন্ধি হয়েছে কোনটির?
ক) পাবক
খ) নাবিক
গ) ভাবুক
ঘ) গায়ক
সঠিক উত্তর: (গ)

৮৩। ঔ + উ = আব্ + উ - এই সূত্র প্রয়োগে সন্ধি হয়েছে কোনটির?
ক) পাবক
খ) নাবিক
গ) ভাবুক
ঘ) গায়ক
সঠিক উত্তর: (গ)

৮৪। "সন্ধি" বাংলা ব্যাকরণের কোন অংশের আলোচ্য বিষয়?
ক) ধ্বনিতত্ত্ব
খ) শব্দতত্ত্ব
গ) রূপতত্ত্ব
ঘ) বাক্যতত্ত্ব
সঠিক উত্তর: (ক)

৮৫। "জগজ্জীবন" শব্দটি সন্ধির কোন নিয়ম অনুসারে হয়েছে?
ক) ত্ + ঝ
খ) ত্ + জ
গ) দ্ + জ
ঘ) দ্ + ঝ
সঠিক উত্তর: (খ)

৮৬।  আ + আ = আ হয় - এই সূত্রের প্রয়োগ কোনটিতে হয়েছে?
ক) প্রাণাধিক
খ) কথামৃত
গ) রত্নাকর
ঘ) মহাশয়
সঠিক উত্তর: (ঘ)

৮৭। ঔ + উ = আব্ + উ - এই সূত্র প্রয়োগে সন্ধি হয়েছে কোনটির?
ক) পাবক
খ) নাবিক
গ) ভাবুক
ঘ) গায়ক
  উত্তর: (গ)

৮৮। উপরি + উপরি সন্ধি সাধিত শব্দ কোনটি?
ক) উপর্যুপরি
খ) উপর্যপরি
গ) উপরিউপার
ঘ) পুনরপি
  উত্তর: (ক)

৮৯। "অহর্নিশ" -   সন্ধিবিচ্ছেদ কোনটি?
ক) অহ + নিশ
খ) অহো + নিশা
গ) অহঃ + নিশা
ঘ) অহর + নিশ
  উত্তর: (গ)

৯০। "ষোড়শ" - এর সন্ধি বিচ্ছেদ কোনটি?
ক) ষট + অশ
খ) ষট্ + দশ
গ) ষড় + অশ
ঘ) ষড় + দশ
  উত্তর: (খ)

৯১। "তদবধি" শব্দের সন্ধিবিচ্ছেদ কোনটি?
ক) তত + বধি
খ) তৎ + বধি
গ) তদ + অবধি
ঘ) তৎ + অবধি
  উত্তর: (ঘ)

৯২। উৎ + ছেদ =
ক) উচ্ছেদ
খ) উৎছেদ
গ) উছ্যেদ
ঘ) উৎছাদ
  উত্তর: (ক)

৯৩। ব্যঞ্জনবর্ণের সঙ্গে স্বরবর্ণ মিলে কোন সন্ধি হয়?
ক) স্বরসন্ধি
খ) ব্যঞ্জনসন্ধি
গ) বিসর্গ সন্ধি
ঘ) নিপাতনে সিদ্ধ সন্ধি
  উত্তর: (খ)

৯৪। নিচের কোনটি নিপাতনে সিদ্ধ সন্ধির উদাহরণ?
ক) পবন
খ) গবাক্ষ
গ) পরিচ্ছদ
ঘ) সজ্জন
  উত্তর: (খ)

৯৫। অঘোষ অল্পপ্রাণ ও ঘোষ অল্পপ্রাণ তালব্য ধ্বনির পরে নাসিক্য ধ্বনি তালব্য ধ্বনি হয়। এর উদাহরণ কোনটি?
ক) তৎ + রূপ = তদ্রুপ
খ) সম্ + তাপ = সন্তাপ
গ) রাজ্ + নী = রাজ্ঞী
ঘ) তদ্ + কাল = তৎকাল
  উত্তর: (গ)

৯৬। দুর্যোগ - এর সন্ধিবিচ্ছেদ কী?
ক) দুহঃ + যোগ
খ) দুঃ + যোগ
গ) দুর + যোগ
ঘ) দুহ + যোগ
  উত্তর: (খ)

৯৭। "মুখচ্ছবি" শব্দটি সন্ধির কোন নিয়মে পড়ে?
ক) স্বরধ্বনি + ব্যঞ্জনধ্বনি
খ) ব্যঞ্জনধ্বনি + ব্যঞ্জনধ্বনি
গ) ব্যঞ্জনধ্বনি + স্বরধ্বনি
ঘ) ব্যঞ্জনধ্বনি + বিসর্গ ধ্বনি
  উত্তর: (ক)

৯৮। "রবীন্দ্র" - এর সন্ধিবিচ্ছেদ কোনটি?
ক) রব + ইন্দ্র
খ) রবী + ইন্দ্র
গ) রবি + ইন্দ্র
ঘ) রবি + ঈন্দ্র
  উত্তর: (গ)

৯৯। "স্বাগত" শব্দের   সন্ধি বিচ্ছেদ কোনটি?
ক) সু + আগত
খ) স্ব + আগতওঃ
গ) সা + আগত
ঘ) সৃ + আগত
  উত্তর: (ক)

১০০। "মতৈক্য" শব্দের শুদ্ধ সন্ধিবিচ্ছেদ কোনটি?
ক) মত + এক
খ) মত + ঐক্য
গ) মতঃ + এক
ঘ) মতঃ + ঐক্যঃ
  উত্তর: (খ)

১০১।  অহর্নিশ - সঠিক সন্ধিবিচ্ছেদ কোনটি?
ক) অহ + নিশ
খ) অহো + নিশা
গ) অহঃ + নিশা
ঘ) অহর + নিশ
সঠিক উত্তর: (গ)

১০২।  অঘোষ অল্পপ্রাণ ও ঘোষ অল্পপ্রাণ তালব্য ধ্বনির পরে নাসিক্য ধ্বনি তালব্য ধ্বনি হয়। এর উদাহরণ কোনটি?
ক) তৎ + রূপ = তদ্রুপ
খ) সম্ + তাপ = সন্তাপ
গ) রাজ্ + নী = রাজ্ঞী
ঘ) তদ্ + কাল = তৎকাল
সঠিক উত্তর: (গ)

১০৩। মূর্ধ্য শিষ ধ্বনি ‘ষ’ এর পর অঘোষ মহাপ্রাণ ‘থ’ ধ্বনি থাকলে উভয়ে মিলে কী হয়?
ক) ল্ম
খ) ষ্ঠ
গ) ষ্ট
ঘ) ঞ
  উত্তর: (খ)

১০৪। কোনটির নিয়ম অনুসারে সন্ধি হয় না?
ক) কুলটা
খ) গায়ক
গ) পশ্বধম
ঘ) নদ্যম্বু
  উত্তর: (ক)

১০৫। কোনটি ব্যঞ্জনধ্বনি + স্বরধ্বনির সন্ধি?
ক) একচ্ছত্র
খ) পবিত্র
গ) দিগন্ত
ঘ) সজ্জন
  উত্তর: (গ)

১০৬। "তন্বী" শব্দের   সন্ধিবিচ্ছেদ কী?
ক) তনু + ঈ
খ) তনু + ই
গ) তন্বী + ঈ
ঘ) তনী + ব
  উত্তর: (ক)

১০৭। "সদা + এব" এর   সন্ধি হলো -
ক) সর্বদা
খ) সর্বত্র
গ) সদৈব
ঘ) সর্বৈব
  উত্তর: (গ)

১০৮। কোন ক্ষেত্রে সন্ধি করার নিয়ম নেই?
ক) আয়াসের লাঘব হলে
খ) ধ্বনিমাধুর্য রক্ষিত না হলে
গ) শ্রুতিমধুর হলে
ঘ) স্বাভাবিক উচ্চারণে সহজপ্রবণ হলে
  উত্তর: (খ)

১০৯। খাঁটি বাংলায় কোন সন্ধি নেই?
ক) স্বরসন্ধি
খ) ব্যঞ্জনসন্ধি
গ) বিসর্গ সন্ধি
ঘ) বাংলা সন্ধি
  উত্তর: (গ)

১১০। "মিতা + আলি" = মিতালি - এটি কোন সন্ধি?
ক) খাঁটি বাংলা ব্যঞ্জন সন্ধি
খ) খাঁটি বাংলা স্বরসন্ধি
গ) তৎসম স্বরসন্ধি
ঘ) তৎসম ব্যঞ্জন সন্ধি
  উত্তর: (গ)

আমাদের ফেসবুক পেজটি লাইক দিয়ে আপডেট থাকুন।তাহলে আমাদের নিয়মিত আপডেট পোস্টগুলো আপনি সবার আগে পেয়ে যাবে। এছাড়াও আমাদের ওয়েবসাইটটি সাবস্ক্রাইব করে রাখুন। অবশ্যই আপনারা কমেন্টের মাধ্যমে মতামত জানাবেন। আগামীতে কি ধরণের পোস্ট পাবলিশ করা প্রয়োজন সেটিও আমাদের পরামর্শ দিতে পারেন।

বৃহস্পতিবার, ২৪ এপ্রিল, ২০২৫

ডায়বেটিস নিয়ন্ত্রণের সহজ কিছু উপায়।

ডায়বেটিস নিয়ন্ত্রণের সহজ কিছু উপায়।

ডায়বেটিস নিয়ন্ত্রণের সহজ কিছু উপায়।

বাংলাদেশে ডায়াবেটিস একটি কমন রোগে পরিণত হয়েছে। এখন ঘরে ঘরে ডায়বেটিস রোগীর কথা শোনা যায়। এ যেন একটি জাতীয় রোগে পরিণত হয়েছে। আজকের আর্টিকেলে রক্তের শর্করা নিয়ন্ত্রণের সহজ কিছুা টিপস আপনাদের মাঝে শেয়ার করবো। নিয়মিত এগুলো মেনে চললে নিজেরাই ডায়বেটিস নিয়ন্ত্রণে রাখতে পারবেন। 

পৃথিবীর অধিকাংশ দেশেই ডায়াবেটিস রোগীর সংখ্যা দিন দিন বাড়ছে, যদিও কিছু উন্নত দেশ এ বৃদ্ধির হারকে কমিয়ে আনার চেষ্টা করছে।
 
তো চলুন ডায়বেটিস নিয়ন্ত্রণে সহজ কিছু উপায়ঃ 
  1. তিন বেলার খাবার খেতে হবে সময়মতো। অল্প অল্প করে খাবেন তবে পেটে খিদে রাখবেন না। আবার গলা অব্দি খেয়ে ফেলবেন না।
  2. পর্যাপ্ত শাকসবজি,বাদামি চাল,ওটস,ফলমূল এবং ডাল বেশি করে খান।
  3. প্রতিদিন অন্তত ৪০-৫0 মিনিট হাঁটার চেষ্টা করুন। নিয়মিত হালকা ব্যায়াম যেমন সাইকেল চালানো,সাঁতার কাটা,যোগ ব্যায়াম করতে পারেন।  
  4. অতিরিক্ত লবণ খাওয়া থেকে বিরত থাকুন ও চর্বিজাতীয় খাবার পরিহার করুন। প্রতিদিন কিছু পরিমাণ শাকসবজি ও ফলমূল খান। 
  5. ফাস্ট ফুড, কোমল পানীয় পরিহার করুন। প্রতিদিন পর্যাপ্ত বিশুদ্ধ আর্সেনিকমুক্ত পানি পান করুন।
  6. বিভিন্ন আচার-অনুষ্ঠানে,বিয়ে বাড়ি,দাওয়াত ইত্যাদিতে পরিবেশিত মশলাযুক্ত খাবার পরিহার করুন। অস্বাস্থ্যকর খাদ্য বর্জনীয়।
  7. একটানা অধিক সময় বসে কাজ করবেন না। কম্পিউটার ব্যবহার ও কাজের ফাঁকে উঠে দাঁড়ান। একটু হাঁটাহাঁটি করুন ও মোবাইলে গেম খেলা কমিয়ে দিন। টিভি দেখতে দেখতে চিপস খাবেন না। বেশি ক্ষুধার্ত হলে শসা খান। 
  8. শরীরের ওজন সঠিক রাখতে স্বাস্থ্যকর খাবার গ্রহণ ও শরীরচর্চা নিয়মিত বজায় রাখুন, ওজন নিয়ন্ত্রণ ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে।
  9. পানি শরীরের মেটাবলিজম কার্যকর করে তোলে এবং ব্লাড সুগার নিয়ন্ত্রণে ভূমিকা পালন করে,তাই প্রতিদিন পর্যাপ্ত পানি পান করা উচিত। 
  10. নিয়মিত ব্লাড সুগার পরীক্ষা করে শরীরের শর্করার মাত্রা সবসময় নিয়ন্ত্রণে রাখার চেষ্টা করুন। কোনো অস্বাভাবিকতা দেখা দিলে যত দ্রুত সম্ভব ডাক্তারের পরামর্শ নিন। 
  11. নিয়মিত ডাক্তারের সাথে যোগাযোগ করুন এবং তার নির্দেশনা মেনে চলুন। প্রয়োজনীয় ওষুধ গ্রহণ, ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী ওষুধ বা ইনসুলিন গ্রহণ করুন।
  12. মানসিক চাপ ও দুশ্চিন্তা ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণকে বাধা দিতে পারে,তাই মানুসিক চাপ কমানোর জন্য মেডিটেশন,যোগ ব্যায়াম বা আপনার পছন্দের কাজ করুন। 
  13. ডায়াবেটিস রোগীদের পায়ের যত্ন বিশেষভাবে নেওয়া উচিত। প্রতিদিন পা ভালোভাবে ধুয়ে পরিস্কার করে রাখুন। ছোটখাটো কাটা বা ফোসকা হলে গুরুত্ব দিন।
  14. ধূমপান ও অতিরিক্ত অ্যালকোহল পান থেকে বিরত থাকুন, কারণ এগুলো ডায়াবেটিসের পাশাপাশি অন্যান্য সমস্যা তৈরি করতে পারে।
  15. ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে সুষম খাবার গ্রহণ করুন। বাইরের ফুটপাতে তৈরিকৃত খাবার খাবেন না।
  16. নানান রকম ফল, সবজি, শস্য, চর্বিহীন মাংস ও স্বাস্থ্যকর চর্বি খাওয়া জরুরি। সেই সাথে প্রক্রিয়াজাত খাবার, মিষ্টি পানীয় ও উচ্চ চর্বি সমৃদ্ধ খাবার এড়িয়ে চলা উপকারী।
  17. শরীরের সঠিক আর্দ্রতা মেইনটেইন সার্বিক সুস্বাস্থ্যের জন্য জরুরি। পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি খেলে  দেহের পানিশূন্যতা কমায়, কিডনি সক্রিয় রাখে। আর রক্তে শর্করা নিয়ন্ত্রণে সহায়তা করে।
  18. দিনে কমপক্ষে আট কাপ পানি পান করা দেহের প্রয়োজন মেটাতে ও সক্রিয় রাখতে পারে।
উপরিউক্ত বিষয়গুলো অনুসরণ করলে আশা করি আপনার ডায়বেটিস নিয়ন্ত্রণে থাকবে। কাজেই নিজের সুস্থতা নিজেকেই নিশ্চিত করতে হলে এ সকল টিপস অনুসরণ করা অত্যান্ত জরুরী।

ট্যাগঃ কোন সবজি খেলে ডায়াবেটিস কমে?
ডায়াবেটিস বেড়ে গেলে কমানোর উপায় কি?
ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণের সহজ উপায় কী?
টাইপ ২ ডায়াবেটিস প্রতিকারের উপায় কী?
৭২ ঘণ্টায় ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ
ডায়াবেটিস কমানোর প্রাকৃতিক উপায়
দ্রুত ডায়াবেটিস কমানোর উপায়
খালি পেটে ডায়াবেটিস কমানোর উপায়
ডায়াবেটিস চিরতরে নিরাময় হবে
ওষুধ ছাড়াই ডায়াবেটিস কমানোর উপায়
ডায়াবেটিস চিরতরে নিরাময়ের ঔষধ আবিষ্কার
ডায়াবেটিস প্রতিকারের উপায়
ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে রাখবে যেসব খাবার
ডায়াবেটিস রোগ প্রতিরোধের ৫টি উপায়
দ্রুত ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ করার উপায় 

বুধবার, ১৬ এপ্রিল, ২০২৫

চুল পাকার কারণ ও প্রতিকারের উপায়।

চুল পাকার কারণ ও প্রতিকারের উপায়।

চুল পাকার কারণ ও প্রতিকারের উপায়।

 চুল পাকার কারনঃ 

  1. চুল পাকার সঙ্গে বংশগত সম্পর্ক রয়েছে। সেজন্য বংশগত কারণে কারো কারো ক্ষেত্রে চুলো অন্যদের তুলনায় আগে পাকা শুরু করে।
  2. থাইরয়েডের সমস্যা, রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতাজনিত রোগ, শ্বেতি, আ্যলার্জি, পরিপাকতন্ত্রের রোগ, রক্ত শূন্যতা, প্রোজেরিয়া ও প্যানজেরিয়া ইত্যাদি রোগে আক্রান্ত হলে কম বয়সে চুল পাকতে শুরু করে।
  3. কিছু ওষুধ যেমন: ক্যানসার চিকিৎসায় কেমোথেরাপিতে ব্যবহার করা ওষুধ, ম্যালেরিয়ার ওষুধ ইত্যাদির কারণে সাময়িকভাবে চুল পেকে যায়।
  4. অতিরিক্ত চিন্তা চুলের বৃদ্ধি ও গঠন প্রক্রিয়ার ওপর প্রভাব ফেলে বলে গবেষণায় বলা হয়েছে। এ ছাড়া, অতিরিক্ত মদ্যপান ও ধূমপানও অকালে চুল পাকার কারণ হতে পারে।
  5. মানসিক অশান্তি, মানসিক চাপ, মনে কষ্ট, দুশ্চিন্তা, খারাপ চিন্তা ইত্যাদি থেকে অকালে চুল পাকতে পারে।  তারুণ্য ধরে রাখার জন্য সেরেটনিন হরমোন অনেক বড় ভূমিকা পালন করে। মানসিক অবসাদ রক্তে সেরটনিন হরমোনের মাত্রা কমিয়ে দেই। যার ফলে চুল অকালে পেকে যায়। 
  6. ভিটামিনের অভাব একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। ফোলেট, ভিটামিন বি–১২, ক্যালসিয়াম, ভিটামিন ডির অভাবে অকালে চুল পেকে যায়। ভিটামিন সি–জাতীয় খাবারের মধ্যে অ্যান্টি–অক্সিডেন্ট থাকে, যা ত্বক, চুলের পুষ্টি জোগাতে সাহায্য করে। অপুষ্টি, ভিটামিন, মিনারেলের অভাবে অনেকের চুল অকালে পেকে যায়।
  7. অতিরিক্ত রাসায়নিক ব্যবহার করলে, চুল অতিমাত্রায় ডাই ও রং ব্যবহার করলেও চুল অকালে পাকতে পারে। সব প্রসাধনী সব বয়সের মানুষের জন্য উপযোগী নয়।
  8. ভেজাল খাবার, পরিবেশদূষণের জন্যও চুল পাকতে পারে।
  9. অতিরিক্ত ফাস্ট-ফুড খাওয়া, উচ্চমাত্রার প্রোটিন গ্রহণ, অতিমাত্রায় কোমল পানীয় ও শারীরিক পরিশ্রমের অভাব এবং বয়স অনুযায়ী অতিরিক্ত ওজন বেশি থাকলেও চুল অকালে পাকতে পারে।
  10. কিছু অটোইমিউন ডিজিজে চুল সাদা হয়ে যায়। এ ধরনের রোগের মধ্যে ভিটিলিগো অন্যতম।
  11. কেমোথেরাপি, রেডিওথেরাপিসহ কিছু ওষুধের প্রতিক্রিয়ায় চুল পেকে যায়।ফ্রি রেডিকেল’ ও অ্যান্টিঅক্সিডেন্টের ভারসাম্যহীনতার কারণে অক্সিডেটিভ চাপ বাড়ে। বাহ্যিক বিষয় যেমন- দূষণ, অতিবেগুনি রশ্মির বিকিরণ ও অস্বাস্থ্যকর খাদ্য অক্সিডেটিভ চাপ বাড়ায়।
  12. কৈশোর অবস্থায়, গর্ভাবস্থা ও মেনো-পোজের সময় হরমোনের পরিবর্তন ফলে চুলের রংয়ের ওপর প্রভাব রাখে। হরমোণের ওঠানামা যেমন- ‘মেলানোসাইট স্টিমুলেটিং হরমোন’ ও কর্টিসোল চুল সাদা করার জন্য দায়ী। 
  13. দীর্ঘদিন মানসিক চাপ দেহের নানান কার্যক্রিয়া এমনকি চুলের রংয়েও পরিবর্তন আনে। দীর্ঘমেয়াদী বা উচ্চমাত্রার মানসিক চাপ ‘মেলানোসাইটিস’ বা মেলানিন উৎপাদনে ক্ষয় বৃদ্ধি করে যা চুল সাদা করার জন্য দায়ী।
  14. নানান রকম স্বাস্থ্য ঝুঁকির সাথে জড়িত ধূমপান। আর এটা অকালে চুল পাকার জন্যও দায়ী। এতে থাকা ক্ষতিকর দূষিত পদার্থ প্রাকৃতিক প্রক্রিয়াকে বিভ্রান্ত করে, মেলানিন উৎপাদনের ওপরে প্রভাব রাখে।এটা এক ধরনের ত্বকের জটিলতা যা রঞ্জক কোষকে আক্রান্ত করে দেহের রোগ প্রতিরোধ ব্যবস্থা। এটা চুলের রংয়ের ওপরেও প্রভাব রাখে। কোষ ক্ষতিগ্রস্ত হওয়াতে অনেক সময় চুল সাদা হয়ে যেতে পারে।
  15. অতিরিক্ত ক্ষতিকর রাসায়নিক পদার্থ যেমন- ব্লিচ বা রঙিন উপাদান চুলের ক্ষতিসাধন করে আর মেলানোসাইটিসের ওপর ব্যাপক প্রভাব ফেলে। নিয়মিত রাসায়নিক উপাদান ব্যবহার চুল সাদা করে ফেলে ও প্রাকৃতিক ‘পিগমেন্টেইশন’ বা রং নষ্ট করে দেয়। 
  16. বায়ু দূষণের মতো প্রাকৃতিক দূষণ চুলের স্বাস্থ্য খারাপ করে।  

চুল পাকা প্রতিকারের উপায়ঃ 

  1. মৌসুমি ফল, শাকসবজি প্রতিদিন খাওয়ার অভ্যাস গড়ে তুলুন। সবুজ–হলুদ ফলের মধ্যে অ্যান্টি–অক্সিডেন্ট থাকে অতি উচ্চ-মাত্রায়, যা তারুণ্য ধরে রাখতে সাহায্য করে। 
  2. ইতিবাচক চিন্তা, সৃজনশীল কাজ, ভালো বন্ধুত্ব, শখের কাজ মানসিক প্রশান্তি জোগায়, মন ভালো রাখে ও চাপ কমায়।
  3. ডায়াবেটিস, উচ্চ রক্তচাপ, রক্তে কোলেস্টেরল বা চর্বির মাত্রা সব সময় নিয়ন্ত্রণে রাখতে হবে। সঠিক ওজন বজায় রাখুন।
  4. নিয়মিত ভালোভাবে চুল আঁচড়াতে হবে। তাহলে চুলের গোড়ায় পুষ্টি সরবরাহ হবে।
  5. সময় পেলেই হাঁটতে হবে। এতে শরীরের সব অঙ্গে রক্ত সরবরাহ হয়।
  6. স্বাভাবিক তাপমাত্রার পানিতে গোসল করার অভ্যাস গড়ুন।
  7. চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া চুলে কলপ, রাসায়নিক ব্যবহার করা অনুচিত। মেয়াদোত্তীর্ণ প্রসাধনী, মানহীন বিউটি পারলার থেকে সেবা গ্রহণ না করাই ভালো।
  8. চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া রূপচর্চার জন্য কোনো ওষুধ সেবন করবেন না।
  9. ভিটামিন, খনিজ, অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট সমৃদ্ধ সুষম খাদ্যাভ্যাস গড়তে হবে। যা দেহের পাশাপাশি চুলের স্বাস্থ্য ভালো রাখবে। খাদ্যতালিকায় রাখতে হবে টাটকা ফল, সবজি, চর্বিহীন মাংস ও পূর্ণ শষ্য।
  10. মানসিক চাপ কমাতে নানান কিছু চর্চা করা যেতে পারে। যেমন- ধ্যান, ইয়োগা বা গভীর নিঃশ্বাসের ব্যায়াম।
  11. চুলে কড়া রাসায়নিক ব্যবহার পরিহার করতে হবে। যেমন- ব্লিচিং এবং অতিরিক্ত রং করা।
  12. মাথার ত্বক নিয়মিত মালিশ করতে হবে। এতে মাথায় রক্ত চলাচল বাড়বে, চুলের গোড়া সুস্থ থাকবে। ফলে বজায় থাকবে প্রাকৃতিক রং।
  13. সূর্যের অতি-বেগুনি রশ্মির ক্ষতি থেকে রক্ষা পেতে মাথায় টুপি বা স্কার্ফ পরা উচিত।
  14. শুষ্কতা এড়াতে ও চুল আর্দ্র রাখতে পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি পান করতে হবে।
  15. যদি কোনো শারীরিক সমস্যা থাকে তবে চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে।
  16. আমলকীতে আছে ভিটামিন সি ও অ্যান্টি–অক্সিডেন্ট। নিয়মিত আমলকী খেলে চুল পাকা বন্ধ হতে পারে। এ ছাড়া মাথায় আমলকীর পেস্ট ১৫ থেকে ২০ মিনিট রেখে পানি দিয়ে ধুয়ে ফেললে উপকার মেলে। 
  17. চুল পাকলে মেহেদির ব্যবহার করতে পারেন। এটি চুলের প্রাকৃতিক রং এনে দিতে পারে। মেহেদির সঙ্গে কফি পাউডার, একটু দই অথবা লেবুর রস মিশিয়ে মাথায় লাগিয়ে দুই-দিন ঘণ্টা রাখলে উপকার পাবেন। পরে পানি ও শ্যাম্পু করে চুল ধুয়ে ফেলতে হয়।
  18. বাদামের তেলের সঙ্গে লেবুর রস মিশিয়ে চুলে লাগাতে হবে। এতে চুল পাকার হার কমবে।
  19. কম বয়সে চুল পাকা ঠেকাতে ব্ল্যাক টি দারুণ কার্যকর। চায়ের পাতা সেদ্ধ করে তা ঠান্ডা করুন। তারপর তা মাথায় রাখুন ঘণ্টাখানেক। পরে শ্যাম্পু ছাড়া ঠান্ডা পানি দিয়ে চুল ধুয়ে ফেলুন।
  20. ঈষৎ উষ্ণ সরিষা বা নারকেল তেল নিয়মিত মাথায় ম্যাসাজ করলে চুল পাকা কমতে পারে।
  21. স্বাস্থ্যকর খাবারের পাশাপাশি শরীর থেকে ক্ষতিকর পদার্থ দূর করতে প্রতিদিন প্রচুর পরিমাণে পানি খেতে হবে। শরীরের ক্ষতিকর পদার্থ স্বাস্থ্য সমস্যার পাশাপাশি চুল পাকার কারণ হতে পারে।
  22. ফাস্ট ফুড খেলে চুল পরতে পারে ও চুল সাদা হয়ে যেতে পারে। যতটা সম্ভব এ ধরনের খাবার এড়িয়ে চলুন।
ট্যাগঃ কি ব্যবহার করলে চুল পাকা বন্ধ হয়?
কম বয়সে মাথার চুল পাকার কারণ কী?
কোন ভিটামিন খেলে চুল পাকা বন্ধ হবে?
চুল পাকার জন্য কোন হরমোন দায়ী?
অকালে চুল পাকার কারণ,
অকালে চুল পাকা রোধে করণীয়,
অল্প বয়সে চুল পাকে কেন? সমাধান কী?,
অল্প বয়সে চুল পাকার সমাধান,
চুল পাকা বন্ধ করার তেল,
অল্প বয়সে চুল পাকার কারণ ও প্রতিকার,
অল্প বয়সে চুল পাকার হাদিস,
ছেলেদের অল্প বয়সে চুল পাকার সমাধান,
অল্প বয়সে চুল পাকার ঔষধ,
চুল পাকা বন্ধ করার খাবার,
অল্প বয়সে চুল দাড়ি পাকার কারণ  এবং চুল সাদা করে ফেলে,
অল্প বয়সে চুল দাড়ি পাকার কারণ কি,
olpo boyose chul pakar karon

সোমবার, ১৪ এপ্রিল, ২০২৫

মাথা ব্যথা থেকে মুক্তির সহজ দোয়া।

মাথা ব্যথা থেকে মুক্তির সহজ দোয়া।

মাথা ব্যথা থেকে মুক্তির সহজ দোয়া।

মাথা ব্যথা নাই পৃথিবীর এমন একটা  মানুষ খুঁজে পাওয়া যাবে না। মাথা ব্যথা সাধারণ সমস্যা হলেও, অনেকের জন্য এটি অত্যন্ত অস্বস্তিকর হয়ে থাকে। তবে বিভিন্ন কারণে মাথা ব্যথা হতে পারে, যেমন – অতি মানসিক চাপ, শারীরিক অস্বস্তি, সঠিক পুষ্টির অভাব, তীব্র গরম অথবা দুশ্চিন্তা ইত্যাদি। তবে মাথা ব্যথা শুধু শারীরিক সমস্যা নয়, এটি কখনো কখনো মানসিক সমস্যারও সৃষ্টি করতে পারে।

তবে আজকে আপনাদেরকে মাথা ব্যথার জন্য বিশেষ কিছু দোয়া শিখিয়ে দিব, যা নিয়মিত পড়লে আল্লাহর রহমতে মাথা ব্যথা উপশম হবে। ইসলামের মতে, দোয়া শুধুমাত্র একটি আধ্যাত্মিক শক্তি নয়, বরং এটি শারীরিক এবং মানসিক প্রশান্তি প্রতিষ্ঠায় বিশেষ ভূমিকা পালন করে।

মাথা ব্যথার দোয়া বাংলা উচ্চারণ ও অর্থঃ

এই ব্লগ পোস্টে আমরা আলোচনা করবো মাথা ব্যথার জন্য কিছু কার্যকরী দোয়া, তার বাংলা উচ্চারণ এবং অর্থ, দোয়া পড়ার সঠিক নিয়ম, এবং এর ফজিলত কী। আল্লাহর রহমতে এই দোয়া গুলি নিয়মিত পাঠ করলে, মাথা ব্যথার সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া সম্ভব। এখানে আমরা মাথা ব্যথার জন্য দুটি প্রধান দোয়া বাংলা উচ্চারণ এবং অর্থসহ উপস্থাপন করছি:

আরও পড়ুনঃ ক্যান্সার থেকে মুক্তির দোয়া।

১.মাথা ব্যথার দোয়া

আরবি: 

اللهم إني أعوذ بك من الجوع فإنه بئس الضجيع، وأعوذ بك من الخيانة فإنه بئس البطانة

বাংলা উচ্চারণ:

আল্লাহুম্মা ইন্নি আ’উযু বিকা মিন আল-জুউ’আনি ফাইননিহি বি’সাস-সাদজী‘ঈ, ওয়া আ’উযু বিকা মিন আল-খাইয়ানতী ফাইননিহি বি’সা-ল-বাতানাহ।

অর্থ:

হে আল্লাহ! আমি তোমার শরণাপন্ন হচ্ছি ক্ষুধা থেকে, কারণ এটি খুব খারাপ বন্ধু। এবং আমি তোমার শরণাপন্ন হচ্ছি বিশ্বাসঘাতকতা থেকে, কারণ এটি অত্যন্ত খারাপ সহচর।

এ দোয়া মাথা ব্যথা সহ অন্যান্য শারীরিক সমস্যার জন্য খুবই উপকারী। এর মাধ্যমে আল্লাহর সাহায্য প্রাপ্তি হয় এবং শারীরিক অস্বস্তি দূর হয়।

আরও পড়ুনঃ যে দোয়া পড়লে ১০০% প্রেম হবেই।

২.মাথা ব্যথার দোয়া:

আরবি:

بِسْمِ اللَّهِ الَّذِي لَا يَضُرُّ مَعَ اسْمِهِ شَيْءٌ فِي الْأَرْضِ وَلَا فِي السَّمَاءِ وَهُوَ السَّمِيعُ الْعَلِيمُ

বাংলা উচ্চারণ:

বিসমিল্লাহিল্লাযি লা ইয়াদুরু মা’আ ইসমিহি শায়’উন ফি আল-আরদি ওয়া লা ফি আস-সামায়ী, ওয়া হুয়াস-সামিউল আলীম।

অর্থ:

আল্লাহর নামে যার নাম উচ্চারণে পৃথিবী ও আকাশে কিছুই ক্ষতি করতে পারে না। তিনি সর্বশ্রোতা, সর্বজ্ঞ।

এ দোয়া পড়ে আল্লাহর সাহায্য আশা করা হয়, যা মাথা ব্যথা সহ অন্যান্য শারীরিক ও মানসিক সমস্যার সমাধান করতে পারে।

মাথা ব্যথার দোয়া  

اللّهُمّ إني أعوذُ بكَ من البرَصِ والجذامِ ومن سيِّئِ الأسقامِ

(আল্লাহুম্মা ইন্নি আউঝু বিকা মিনাল বারাসি ওয়া জিলামি ওয়া মিন সাইয়ি আল আস্কাম)

অর্থ: “হে আল্লাহ! আমি তোর কাছে আশ্রয় চাই পীড়া, কুষ্ঠরোগ এবং অন্যান্য অসুখ থেকে।”

মাথা ব্যথার দোয়া হাদিসঃ

আল্লাহুম্মা ইন্নি আউযু বিকা মিন শার্রি মা আহু, ওয়া মিন শাররি মা মাবত (হাদিস, সহীহ মুসলিম)

অর্থ: “হে আল্লাহ! আমি তোমার কাছে আশ্রয় চাই সেই সকল বিপদ থেকে যা আমি জানি, এবং যা জানি না।”

এই দোয়া পাঠ করলে সমস্ত শারীরিক সমস্যার মধ্যে মাথাব্যথাও দূর হতে পারে।

জ্বর মাথা ব্যথার দোয়াঃ 

“اللّهُمّ ربّ النّاس، أذهب البأس، اشفِ أنت الشّافي، لا شفاء إلا شفاؤك، شفاء لا يغادر سقمًا.”

অর্থ: “হে আল্লাহ, মানুষের রব, কষ্ট দূর কর, তুমি শিফা দানকারী, তুমিই একমাত্র শিফা দানকারী, শিফা দাও যা কোনো রোগ রেখে যাবে না।”

এটি অত্যন্ত শক্তিশালী একটি দোয়া, যা জ্বর, মাথাব্যথা বা অন্যান্য অসুখের ক্ষেত্রে পড়লে উপকার পাওয়া যায়।



শুক্রবার, ১১ এপ্রিল, ২০২৫

চরিত্রহীন নারী চেনার ২০ টি সহজ উপায়।

চরিত্রহীন নারী চেনার ২০ টি সহজ উপায়।

চরিত্রহীন নারী চেনার ২০ টি সহজ উপায়।

আমাদের আজকের আলোচনার গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো চরিত্রহীন নারী চেনার কতকগুলো সহজ উপায় সম্পর্কে। প্রত্যেকে মানুষই চায় দাম্পত্য জীবনে সুখি হতে। তাই জীবনে একজন চরিত্রবান সঙ্গী থাকার গুরুত্ব অপরিসীম। যারা জীবনসঙ্গী খুঁজছেন, তাদেরকে অবশ্যই জানতে হবে অসৎ নারীদের চেনার উপায়। তাহলে চরিত্রবান নারীসঙ্গী নির্বাচনে আপনি অনেকটাই নিরাপদ থাকবেন।

কাজেই অনেকেই প্রশ্ন করে ? চরিত্রহীন নারী চেনার সহজ উপায়গুলো কি কি? চরিত্রহীন নারীর কোন কোন লক্ষণ দেখে বুঝা যায় এরা অসৎ। কিছু লক্ষণ ও বৈশিষ্ট্য দেখেই আপনি খুব সহজেই বুঝে নিতে পার আপনার সঙ্গী চরিত্রহীন কিনা। নারীর বাহ্যিক সৌন্দর্যের চেয়ে তার  চারিত্রিক সৌন্দর্য বেশি জরুরি। চলুন জেনে নেয়া যাক, চরিত্রহীন নারী চেনার কিছু সহজ উপায়ঃ 
 

চলুন জানা যাক অসৎ নারীদের চেনার ২০ টি সহজ উপায়ঃ 

চরিত্রহীন নারী চেনার উপায়- 
  1. একই সময়ে একাধিক পুরুষের সঙ্গে সদ্ভাব রাখতে পছন্দ করে এবং এই ধরণের নারীর ছেলে বন্ধুর সংখ্যা অনেক বেশি থাকে। এই ধরণের নারীর সংখ্যা দিনে দিনে বেড়েই চলেছে।  
  2. আমরা সকলেই জানি, লজ্জা নারীর অন্যতম ভূষণ। কিন্তু বর্তমানে চরিত্রহীন নারীর মধ্যে লাজ লজ্জার কোন বালাই দেখা যায় না। চরিত্রহীন নারী একেবারেই নির্লজ্জের হয়ে থাকে।
  3. চরিত্রহীন মেয়েরা ছেলেদের চোখের দিকে তাকিয়ে থাকে। আপনি দেখলেই বুঝতে পারবেন যে আপনাকে চোখ দিয়েই যেন গিলে খাচ্ছে। 
  4. চরিত্রহীন নারীরা কথা বলার সময় নিজেদের সৌন্দর্যকে পুরুষের সামনে তুলে ধরার চেষ্টা করে। বিশেষ পোশাক বা চুল নাড়াচাড়া করে অথবা বুকের ওড়না বারবার ঠিক করার ছলে পুরুষকে আকৃষ্ট করতে চায়।  
  5. চরিত্রহীন নারীরা বারবার পুরুষের সাথে কথা বলতে চায়। পুরুষের সাথে কথা বলে এরা অনেক মজা পায়।
  6. চরিত্রহীন নারীর লক্ষণ এরা বারবার দেখা করার সুযোগ খোঁজে। একা একা পুরুষের সাথে দেখা করা এদের খুব পছন্দের।
  7. চরিত্রহীন নারীর বৈশিষ্ট্য এরা আলোচনার মাঝে মাঝে যৌনতা নিয়ে কথা বলে। এরা নিরিবিলিতে কথা বলে পুরুষের পাশাপাশি নিজেও উত্তেজিত হওয়ার চেষ্টা করে।
  8. চরিত্রহীন নারীরা মদ্যপান বা নেশায়ও আসক্ত থাকে।
  9. চরিত্রহীন নারীরা বিয়ের আগেই তাদের কুমারিত্ব বিলিয়ে দেই ।
  10. চরিত্রহীন নারীরা প্রথমে পুরুষের সাথে বন্ধুত্ব করে তারপর তাদের সাথে যৌনতা বিষয়ে আলোচনা করে।
  11. চরিত্রহীন নারীরা একসাথে একাধিক পুরুষের সঙ্গে সম্পর্কে লিপ্ত হয়। এরা বহু পুরুষের সাথে সঙ্গমেও লিপ্ত হয়। এদের অনেক ছেলে বন্ধু থাকে।
  12. চরিত্রহীন নারীরা সবসময় খোলামেলা পোশাক পড়ে। নিজেদের শরীর পুরুষদের দেখিয়ে এরা আনন্দ পায়। কোনো পুরুষ কাম বাসনা নিয়ে তাকিয়ে থাকলে এরা মজা পায়।
  13. চরিত্রহীন নারীরা লোভী হয়ে থাকে। চরিত্রহীন নারীরা নিজের স্বার্থের জন্য এক সময় একাধিক পুরুষের সঙ্গে সম্পর্ক গড়ে তোলে। এরা কখনো অল্পতে খুশি হয় না।
  14. চরিত্রহীন নারীরা বড়দের সম্মান করতে জানে না।বাবা মায়ের অবাধ্য হয়। এরা বড়দের কথা অমান্য করে। সব সময় নিজেদের মতোই চলে।
  15. চরিত্রহীন নারীরা প্রচুর মিথ্যা কথা বলে। এরা কখনোই কথা দিয়ে কথা রাখে না। কোনো না কোনো সময় এরা কথার বর খেলাফ করবেই।
  16. মাঝরাতে মেসেজ করে। রাত ১টা, ২ টার সময়ও তাদের ফেসবুক মেসেঞ্জারে, হটসএপে, ইমোতে অনলাইনে পাবেন।
  17. চরিত্রহীন মেয়েরা তাদের বাসায় পিতামাতা অনুপস্থিত থাকলে এই ফাঁকে ছেলে বন্ধুদের বাসায় নিয়ে আসে। মনের ভুলেও এই ধরণের ফাঁদে পা দিবেন না। 
  18. চরিত্রহীন নারী সবসময় নির্জনে যেতে পছন্দ করে। বিশেষ করে সুযোগ পেলে ছেলে বন্ধুদের সাথে আত্মীয় বাড়ি যেতেও রাজি হয়ে যায়। 
  19. চরিত্রহীন নারী সবসময় পুরুষের সাথে ঘরাঘুরি করতে পছন্দ করে। সবসময় পুরুষের গাঁ ঘেঁষে থাকতে চায়। এই ধরণের মেয়ে দেখলেই বুঝতে পারবেন যে এরা সব সময় পুরুষের মুখে মুখেই থাকে। 
  20. ইদানিং কালে এই ধরণের নারীরা ছেলে বন্ধু অথবা কলিগের সাথে চায়ের দোকানে আড্ডা দেই এমনকি ছেলেদের সাথে বসে ধূমপানও করে। চায়ের দোকানে উচ্চস্বরে খোশগল্প করে। দেখে মনে হবে পুরুষরা এদের কাছে জিম্মি।  
আশা করি এই ২০ টি উপায় জানা থাকলে আপনারা খুব সহজেই চরিত্রহীন মেয়ে চিনতে ভুল করবেন না। কাজেই এই ধরণের নারী থেকে সকলেই দূরে থাকুন। আল্লাহ্‌ রাব্বুল আলামিন আপনাদের সকলেরই হেফাজত করুক। আমিন।