আত্মা শব্দটি বহুল সমালোচিত একটি শব্দ। বিভিন্ন ধর্মে আত্মাকে নিয়ে বিভিন্নভাবে সংজ্ঞায়িত করা হয়েছে। তবে অন্যান্য ধর্মে আত্মা কথাটির সঠিক সংজ্ঞা আজও পর্যন্ত পাওয়া যায় নি। কেবলমাত্র ইসলাম ধর্মে আত্মা কথাটির স্পষ্ট সংজ্ঞা পাওয়া গিয়েছে।পবিত্র কুরআনে আত্মাকে বলা হয়েছে রুহ্ বা নফ্স। ইসলামে দেহের সাথে সংযুক্তির পূর্বে আত্মার অস্তিত্ব নেই। দেহ বা আত্মা একই সাথে অস্তিত্ব লাভ করে।মানুষের সব ক্রিয়াকাণ্ডের মূলে রয়েছে আত্মার সক্রিয় ভূমিকা। মানবাত্মা আল্লাহ তায়ালার এক বিস্ময়কর ও রহস্যময় সৃষ্টি। আত্মা দেহকে সঞ্জীবিত করে তোলে এবং দেহে গতি সঞ্চার করে। দেহ ছাড়াও আত্মা থাকতে পারে তবে আত্মা ছাড়া দেহ অচল। মানবদেহ আত্মার নির্দেশ পালনের হাতিয়ারস্বরূপ। হুকুম তামিল করার জন্য সে সদা প্রস্তুত।
মানুষ যখন ঘুমায় তখন তার আত্মা কোথায় থাকে? কেউই জানেনা সে কখন ঘুমিয়ে যায়। আর ঘুমের মধ্যে যে আলাদা জগত সে সম্পর্কেও মানুষ অজ্ঞ। কখনো কি ভেবে দেখেছেন সে জগত সম্পর্কে? আজ আমরা জানবো কোথায় থাকে মানুষের আত্মা। ইসলাম ধর্ম অনুসারে মানুষ যখন ঘুমায় তার আত্মাকে আসমানে উঠিয়ে নিয়ে যাওয়া হয়। তবে আত্মা বা রূহ শব্দের নির্ভরযোগ্য সংজ্ঞা হল,আত্মা হলো জীবেরই একটি অংশ। মানুষ যখন জীবিত থাকে তখন তার দেহের মধ্যে আত্মা থাকে আর মানুষ যখন মৃত্যুবরণ করে তখন তার দেহ থেকে আত্মা বের হয়ে যায়। তখন তার দেহের আর কোন মূল্য থাকে না,দেহ তখন পুরোটাই অচল হয়ে যায়। তবে ইসলাম অনুসারে যদি কোন ব্যক্তি সৎ বা পূর্ণ কাজ করে থাকে তাহলে তার আত্মাকে জান্নাতের আরোশে নিয়ে যাওয়া হয়। আর যদি খারাব বা মন্দ কাজ করে থাকে তাহলে আত্মাকে জাহান্নামী করা হয়।
মৃত্যুর পর কোনো মানুষ পুনরায় দুনিয়ায় আগমন করে না। এটা সম্ভবও নয়। তবে ভারতীয় হিন্দু সম্প্রদায় মনে করেন, আত্মা ভারতীয় ধর্ম ও দর্শনের একটি মৌলিক ধারণা। আত্মার ধারণা সম্পর্কে প্রাচ্য ও প্রতীচ্য ভাবধারায় দুটি বিপরীতধর্মী মতামত রয়েছে। আত্মাকে সাধারণত একটি স্থায়ী আধ্যাত্মিক সত্তা মনে করা হয়। এই সত্তা দেহকে কেন্দ্র করে বেঁচে থাকে ও মৃত্যুবরণ করে এবং মৃত্যুর পর অন্য দেহে অবস্তান্তর প্রাপ্তি হয়।মৃত্যুর পর পুনর্জন্ম ও জন্মান্তরের বিশ্বাস হিন্দু ও বৌদ্ধদের বিশ্বাস। তাদের ধারণামতে, মানুষ পৃথিবীতে সৎ কর্মশীল হলে মৃত্যুর পর তারা সৎ মানুষ হিসেবে পৃথিবীতে পুনর্জন্ম লাভ করে ফিরে আসে। আর অসৎ মানুষ কুকুর, বিড়াল, শূকর ইত্যাদি বিভিন্ন পশু রুপে পৃথিবীতে ফিরে আসে।
মানুষ যখন ঘুমায় তখন তার আত্মা কোথায় থাকে? কেউই জানেনা সে কখন ঘুমিয়ে যায়। আর ঘুমের মধ্যে যে আলাদা জগত সে সম্পর্কেও মানুষ অজ্ঞ। কখনো কি ভেবে দেখেছেন সে জগত সম্পর্কে? আজ আমরা জানবো কোথায় থাকে মানুষের আত্মা। ইসলাম ধর্ম অনুসারে মানুষ যখন ঘুমায় তার আত্মাকে আসমানে উঠিয়ে নিয়ে যাওয়া হয়। তবে আত্মা বা রূহ শব্দের নির্ভরযোগ্য সংজ্ঞা হল,আত্মা হলো জীবেরই একটি অংশ। মানুষ যখন জীবিত থাকে তখন তার দেহের মধ্যে আত্মা থাকে আর মানুষ যখন মৃত্যুবরণ করে তখন তার দেহ থেকে আত্মা বের হয়ে যায়। তখন তার দেহের আর কোন মূল্য থাকে না,দেহ তখন পুরোটাই অচল হয়ে যায়। তবে ইসলাম অনুসারে যদি কোন ব্যক্তি সৎ বা পূর্ণ কাজ করে থাকে তাহলে তার আত্মাকে জান্নাতের আরোশে নিয়ে যাওয়া হয়। আর যদি খারাব বা মন্দ কাজ করে থাকে তাহলে আত্মাকে জাহান্নামী করা হয়।
মৃত্যুর পর কোনো মানুষ পুনরায় দুনিয়ায় আগমন করে না। এটা সম্ভবও নয়। তবে ভারতীয় হিন্দু সম্প্রদায় মনে করেন, আত্মা ভারতীয় ধর্ম ও দর্শনের একটি মৌলিক ধারণা। আত্মার ধারণা সম্পর্কে প্রাচ্য ও প্রতীচ্য ভাবধারায় দুটি বিপরীতধর্মী মতামত রয়েছে। আত্মাকে সাধারণত একটি স্থায়ী আধ্যাত্মিক সত্তা মনে করা হয়। এই সত্তা দেহকে কেন্দ্র করে বেঁচে থাকে ও মৃত্যুবরণ করে এবং মৃত্যুর পর অন্য দেহে অবস্তান্তর প্রাপ্তি হয়।মৃত্যুর পর পুনর্জন্ম ও জন্মান্তরের বিশ্বাস হিন্দু ও বৌদ্ধদের বিশ্বাস। তাদের ধারণামতে, মানুষ পৃথিবীতে সৎ কর্মশীল হলে মৃত্যুর পর তারা সৎ মানুষ হিসেবে পৃথিবীতে পুনর্জন্ম লাভ করে ফিরে আসে। আর অসৎ মানুষ কুকুর, বিড়াল, শূকর ইত্যাদি বিভিন্ন পশু রুপে পৃথিবীতে ফিরে আসে।
0 coment rios: