বিদেশীদের মত ইংরেজি উচ্চারণ শেখার সহজ উপায়ঃ
আজকে আপনি যদি এই লেসন টি মনোযোগ দিয়ে পড়েন তাহলে ইংরেজি উচ্চারণের অনেকটা বিষয় জানতে পারবেন। আপনার মনে হবে আমরা এতদিন কোন শিক্ষায় শিক্ষিত হয়েছিলাম। কাজেই এই লেসন টি যদি আপনি একবার সম্পূর্ণ পড়েন তাহলে আজ থেকে আপনি ইউরোপিয়ানদের মতই কথা বলতে পারবেন এমনকি এখন থেকে আর ইংরেজি খবর বুঝতেও অসুবিধা হবে না।
ইংরেজি উচ্চারণের সঠিক নিয়মঃ
- C= c এর উচ্চারণ ক না হয়ে খ এর মত হবে। যেমনঃ can=খ্যান, come=খাম
- q= q এর উচ্চারণ ক না হয়ে খ এর মত হবে। যেমনঃ quite=খোয়াইঠ question= খোয়েশ্চেন
- p= p এর উচ্চারণ প না হয়ে ফ এর মত হবে। যেমনঃ pen=ফেন people=ফিফুল
- t= t এর উচ্চারণ ট না হয়ে ঠ এর মত হবে। যেমনঃ talk=ঠক time=ঠাইম
- f= f উচ্চারণের সময় দুই ঠোঁট একসাথে লাগানো যাবে না।
- v= v উচ্চারণের সময় দুই ঠোঁট একসাথে লাগানো যাবে না।
- th= th যুক্ত শব্দ উচ্চারণের সময় দুই দাঁতের মাঝখান থেকে জিহ্বা বের করতে হবে। যেমনঃthank,thought,thief,through,think,ইত্যাদি ইত্যাদি।
বিশেষ দ্রষ্টব্যঃ মনে রাখবেন ইংরেজি উচ্চারণের ক্ষেত্রে ক,ট এবং প এই ধরণের উচ্চারণ করা হয় না। উদাহরণস্বরূপ আপনি কোন ইংরেজি ভাষার মানুষের যদি বলতে বলেন "কালা" সে বলবে "খালা"। "টাকা" বললে সে বলবে "ঠাকা"। আবার "পুত্র" বললে সে বলবে "ফুত্র"।
আমেরিকান ও ব্রিটিশদের মধ্যে কিছু গুরুত্বপূর্ণ শব্দের পার্থক্যঃ
আমেরিকাA= এ বা এই যেমনঃ Bath= বেইথ
war= ওয়ার
I am= আই এম
often= অফটেন
color= খলার
couple of= অনেকগুলি বোঝাতে এই শব্দ টি ব্যবহার করে আমেরিকানরা
ব্রিটিশ
A= আ উচ্চারণ করে যেমনঃ Bath=বাথ
War= ওয়া শেষের r কে উচ্চারণ করে না
I am= আই আম
often= অফেন
colour=খালার
couple of= দুইটাকে বোঝায়
দৈনন্দিন জীবনে প্রয়োজনীয় ১০০ টি গুরুত্বপূর্ণ ইংরেজি বাক্য জানতে ক্লিক করুন
0 coment rios: